জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০১১

আমরা প্রতিদিনই ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ Like করি, Twitter এ টুইট করি, বিভিন্ন বুকমার্কিং সাইটে পেজ বুকমার্ক করি, গুগল এডসেন্স এ ক্লিক করি বা এরকম বহুবিধ কাজই নিয়মিত ইন্টারনেটে করে থাকি। আমাদের ইন্টারনেটের এই দৈনন্দিন কাজ থেকেই যদি কিছু আয় করা যায় তো মন্দ কী? আয়ের পরিমাণ আহামরি কিছু না হলেও অন্তত এই আয় দিয়েই মাসিক মোবাইল বিল পরিশোধ করা যাবে অনায়াসেই। আর যারা অনলাইনে আয়ের পথ খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হয়ে অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়েছেন, তাদের জন্য অনলাইনে আয়ের ভালো একটা মাধ্যম হতে পারে মাইক্রো জব সাইট মাইক্রোওয়ার্কারস। এটি এক প্রকার ডাটা এন্ট্রি ফ্রিল্যান্সিং সাইট। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের সাথে এই সাইটের পার্থক্য- এখানে কোন কাজের জন্য বিড করতে হয় না। মাইক্রোওয়ার্কারসে Available Jobs থেকে আপনার পছন্দে জব বাছাই করে কাজের ধরণ অনুযায়ী মাত্র ৩ থেকে ৩০ মিনিট সময় ব্যয় করেই প্রতিটি কাজে ০.১০ ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১.৭৫ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। মাইক্রোওয়ার্কারসে সাধারণত যেসকল কাজ করতে হয়- Click and Search ($0.10 - $0.15), Signup ($0.10 - $0.20), Bookmark a page ($0.10 - $0.20), YouTube ($0.10-$0.15), Facebook ($0.15 - $0.20), Twitter ($0.15 - $0.20), Voting & Rating ($0.10 - $0.25), Forums ($0.10 - $0.15), Comment on Blogs ($0.10 - $0.20), Write an article ($0.50 - $1.75), Blog/Website Owners ($0.25 - $0.80), Download and/or Install ($0.25 - 0.35), Post an Ad on Craigslist ($0.25 - $0.75) মাইক্রোওয়ার্কারসে যেভাবে কাজ সম্পাদন করতে হয়- প্রথমে এখান থেকে মাইক্রোওয়ার্কারসে সাইন আপ করুন। (কোন অবস্থাতেই একাধিক একাউন্ট তৈরি করাবেন না। একজন ব্যবহারকারী একাধিক একাউন্ট তৈরি করলে তার সবগুলো একাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়।) মাইক্রোওয়ার্কারসে সাইন ইন করার পর মেনু থেকে Available Jobs লিংকে ক্লিক করে সকল কাজগুলো দেখতে পারবেন। প্রতিটি কাজের সাথে কয়েকটি তথ্য থাকে। যেমন- কাজের শিরোনাম, এ পর্যন্ত কতজন কাজটি সফলভাবে করতে পেরেছেন (Work done), কাজের মূল্য (You will earn), কাজটি করতে আনুমানিক কত মিনিট লাগতে পারে (Time) ইত্যাদি। এর মধ্যে "What is expected from workers?" অংশ থেকে কাজের বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যাবে। কাজটি যে যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছেন তার প্রমাণস্বরুপ কাজ শেষে কি কি প্রমাণ দাখিল করতে হবে তা "Required proof that task was finished?" অংশে বলা থাকবে। "I accept this job" বক্সে কাজের প্রমাণ উপস্থাপন করে "I confirm that I have completed this task" বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথেই "Employer Review" এর জন্য Jobটি pending থাকবে। ৭ দিনের মধ্যেই কাজটি Review হবে। Employer "Satisfied" বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথেই সেই কাজের টাকা আপনার অ্যাকাউন্টে ব্যালান্সের সাথে যুক্ত হবে। মাইক্রোওয়ার্কারস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ইচ্ছুকরা এখানে ক্লিক করুন। অর্থ উত্তোলন মাইক্রোওয়ার্কারস থেকে পেপাল, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করা যায়। অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স ৯ ডলারের উপর হলেই টাকা উত্তোলন করা যায়। প্রথম Withdraw করার আবেদনের সময় আপনার বাসার ঠিকানায় চিঠির মাধ্যমে একটি PIN নাম্বার পাঠানো হবে। এই নাম্বারটি পরবর্তীতে সাইটে প্রবেশ করাতে হবে। PIN নাম্বারের চিঠিটি আসতে ২০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগতে পারে। আমার বাসার ঠিকানায় PIN নাম্বারের চিঠিটি আসতে ৪৫ দিন লেগেছিলো। মাইক্রোওয়ার্কারসের টাকা মোবাইলে আনার উপায়- অনলাইনে যাদের আয়ের পরিমাণ বেশি নয় তারা আয়ের জমাকৃত অংশ remit2cell.com অথবা flexi-load.com এর মাধ্যমে মোবাইলে সরাসরি নিয়ে আসতে পারেন। এরজন্য PayPal-এ আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। আপনার PayPal অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই না হলেও এই PayPal একাউন্টের ইমেইল অ্যাড্রেসের মাধ্যমে আপনি মোবাইলে টাকা নিয়ে আসতে পারেন। বাংলাদেশে যেহেতু পেপাল সাপোর্ট করে না তাই PayPal একাউন্ট খুলতে যেসব দেশে PayPal সাপোর্ট করে সেসব দেশের যেকোন এলাকার পোস্টাল কোড ও ঠিকানা দিয়ে একটা ফেইক PayPal অ্যাকাউন্ট খুলুন (পরবর্তীতে আপনি ঠিকানা পরিবর্তন করে আপনার পরিচিত কাউকে দিয়ে PayPal অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই করে নিতে পারেন)। এবার মাইক্রোওয়ার্কারসের জমাকৃত আয়ের টাকা মোবাইলে নিয়ে আসতে মাইক্রোওয়ার্কারসে লগইন করে মেনু থেকে Withdraw লিংকে Withdrawal method "PayPal" সিলেক্ট করুন। Withdrawal Amount ও PayPal অ্যাকাউন্টের ইমেইল অ্যাড্রেস লিখে "Submit Request" এ ক্লিক করলে আপনার Withdrawal Amount "PayPal অ্যাকাউন্টে" ট্রান্সফার হয়ে যাবে। এবার remit2cell.com বা flexi-load.com এ আপনার PayPal ইমেইল অ্যাড্রেস, মোবাইল নম্বর ও Refill amount লিখে ক্লিক করলেই কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার মোবাইলে নির্দিষ্ট Amount Refill হয়ে যাবে। (অনেকসময় মোবাইলে Refill হতে তিন-চার ঘন্টার বেশি সময় লেগে যায়) মাইক্রোওয়ার্কাসের মতো আরো কিছু মাইক্রো জব সাইট- Jobboy.com Minuteworkers.com

তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি অনলাইনে আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছো? তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে। আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায় না। এ তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ,

১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার

undefinedসার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী।

২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার

এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোন কোন সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমি ততো বেশি টাকা পাবে। “শুভং” নামক একটা ওয়েবসাইট আছে যারা তাদের লেখকদের সাথে শতকরা ১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়।

৩।পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এ আয় রোজগার

পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট(শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌)ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। সত্যকথা বলতে কি, এই সাইটগলো আয়ের তুলনায় অনেক বেশী সময় অপচয় করে। এরা তোমার একেক ইউনিট এডের পেছনে তোমার ব্যয়ের তুলনায় খুবই কম টাকা দেয়। একটা জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- বাকস্‌.টু

৪।তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন

যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্‌ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিও করতে পারো।

৫।গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার

গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবে- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি।
google.com/adsense

৬।তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে

হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো তোমার ব্লগে। পেড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানী বা ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পন্য বা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ  তাদের নিয়ে বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয় পেড্‌ রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যালস্পার্ক

৭।এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা)

এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারো।

৮।ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার

যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা তোমার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একেই বলে, ব্যানার এডস্‌ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে।

৯।ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন

ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্‌মিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারো।

১০।টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা

বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো “টুইটার” বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে, যারা টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই।

অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে কিভাবে পাবেন?

ক।চেকে টাকা পাওয়া
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি তুমি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবে। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

খ।পেপেল-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া

পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি তোমাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে।

গ।পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড

এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। তুমি অডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারো। পড়ে নাও-বাংলাদেশে অডেস্ক পেওনিয়ার প্রিপেড ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অর্থ প্রাপ্তি।
ঘ।মানিবুকারস্‌ থেকে টাকা প্রাপ্তি
মানিবুকারস্‌ অনেকটা পেপেলের মতোই আর এটা তোমার ব্যাংক একাউন্টের মতনও। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে। মানিবুকারস্‌
ঙ।এলার্টপে-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া
এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। তুমি এর টাকা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে উঠাতে পারো। এলার্টপে
চ।ই-গোল্ড ব্যবহার টাকা প্রাপ্তি
পেপেলের মতোই…ই-গোল্ড

আমি অনলাইনে কত টাকা আয় করতে পারবো?

এটা তোমার পরিশ্রম, দক্ষতা আর পদ্ধতির উপর নির্ভর করবে, তুমি চাইলে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবে। আয় সম্পূর্ণ নির্ভর করে তোমার বিশ্বস্ততা ও পরিশ্রমের উপর। এখন, তুমি চাইলে ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা উপরে ৫০,০০০ প্রতি মাসে উপার্জন করতে পারো। আমার একটা পরামর্শ নিতে পারো, এখানে সত্যিই অনেক টাকা বানানো যায় আর এটা কোন ফাজলামো নয়, তুমি যাই করো গম্ভীর হয়ে করবে আর কঠোর পরিশ্রম করবে। কখনো চুরি, ধোঁকাবাজি করবে না আর তোমার কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করবে।
এটি আমার মৌলিক পোষ্ট না। আমিতো অনলাইনে আয় এখনো শুরুই করিনি। তবে পোষ্ট টি পড়তে গিয়ে মনে হলো নবীণদের সাথে শেয়ার কারাটা জরুরী। মূল পোষ্ট টি এখানে ,

বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের ১০ উপায়

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন